কড়া অ্যাকশন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের, জুনেই রেশনের নিয়মে এল বড় বদল! না জানলে ভুগবেন

Published on:

ration-card-mamata

ঋত্বিক পাত্রঃ রেশন কার্ডের বহুল গুরুত্ব রয়েছে। রেশন পাওয়ার সাথে সাথে নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবেও কাজে আসে সেগুলো। পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে এই কার্ড দেওয়া হয়ে থাকে। ভর্তুকিযুক্ত খাদ্যশস্য পাওয়ার জন্যও দরকার পড়ে এই রেশন কার্ডের। সরকারের কাছে আপনার পরিচয়পত্র হয়ে দাঁড়ায় এই কার্ড। এই রেশন কার্ডের আবার বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। শ্রেণীবিশেষে ভিন্ন ভিন্ন রেশন কার্ড দেওয়া হয়।

দেশের খাদ্যাভাব দূর করতে রেশন কার্ড বড় ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি নাগরিককে এই কার্ড দেওয়া হয়। আধার বা ভোটার কার্ডের মতোই গুরুত্বপূর্ন রেশন কার্ড। প্রতিটি রাজ্যে আলাদা আলাদা রেশন কার্ড তৈরি করতে হয়। রেশন কার্ড না থাকলে সরকারের তরফে যে খাদ্যশস্য দেওয়া হয়ে থাকে তা পাবেন না আম জনতা। এই কার্ডের মাধ্যমেই খাবার তোলা যায়।

WhatsApp Community Join Now

পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ৫ ধরনের রেশন কার্ড

উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গে ৫ টি ক্যাটাগরিতে রেশন কার্ডগুলোকে ভাগ করা যায়। এক্ষেত্রে কে কত পরিমাণ খাদ্য সামগ্রী পাবে এবং কতটা ভর্তুকি যুক্ত খাদ্য শস্য পাবে তা নির্ভর করে কোন কার্ড রয়েছে তার ওপর। বাংলাতে যে ক্যাটাগরি গুলো রয়েছে এগুলো হলো, PHH, AAY, SPHH, RKSY1, RKSY2। এই পাঁচ শ্রেণীর রেশন কার্ড দেওয়া হয়ে থাকে বাংলার বুকে। রাজ্য সরকার প্রতিটি ক্যাটাগরির জন্য আলাদা আলাদা পরিমাণ রেশনের ব্যবস্থা করে। তবে এতদিন সংশয় ছিল কে কত পরিমাণ রেশন পাবে তাই নিয়ে।

আরও পড়ুনঃ রাজ্যপালের সম্মতিতে আচমকাই বাড়ল DA! কপাল খুলল বাংলার শিক্ষকদের, মিলবে কতটা বেশি?

বহু জায়গায় অভিযোগ ছিল রেশন ডিলাররা কম মাল দিচ্ছেন। কিন্তু এবার সেই সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। ঘরে বসেই জানা সম্ভব হবে কত পরিমাণ রেশন পাবেন আপনি। সরকার ম্যাসেজ করে জানাবে এই তথ্য। ২০২৪ এর জুন মাস থেকে এমনই নিয়ম শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। উপভোক্তার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে ম্যাসেজটি যাচ্ছে, ফলে ব্যক্তি নিজেই বুঝে নিতে পারবেন ঠিক কত পরিমাণ খাদ্যশস্য পেলেন তিনি।

বাছাই করা গুরুত্বপুর্ন খবর পেতে গ্রুপে যুক্ত হোন